Anwar Study Point

সফলতার সাথী

Breaking

বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সেপ্টেম্বর ০৪, ২০২৪

পঞ্চম শ্রেণি পরিবেশ বিজ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর

 পঞ্চম শ্রেণি পরিবেশ বিজ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর 


১. শীতকালে পায়ের গোড়ালি ফাটলে কী করবে ? 

উত্তরঃ শীতকালে গোড়ালিতে নোংরা জমে পা ফেটে যেতে পারে, পা ফাটলে সাবান দিয়ে ধুয়ে ভিজে চামড়া হাত দিয়ে ঘষতে হবে, তাহলে চামড়া পরিষ্কার হয়ে যাবে। এরপর একটু তেল বা ক্রিম লাগাতে হবে। 

২. একটি ইন্দ্রিয় অকেজো হলে অন্য ইন্দ্রিয়গুলি কীভাবে সাহায্য করে উদাহরণ দাও । 

উত্তরঃ আমাদের শরীরের প্রত্যেকটি ইন্দ্রিয় আমাদের বিভিন্ন কাজে সাহায্য করে। তবে কোনো ইন্দ্রিয় অকেজো হলে অন্য ইন্দ্রিয় সাহায্য করে। যেমন - কেউ চোখে কম দেখলেও কানে শুনে কোনো ব্যক্তির নাম বলতে পারবে। 

৩. পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের কাজ লেখো। 

উত্তরঃ (১) জিভঃ- নানান খাবারের স্বাদ নেওয়া, নানা রকম স্বাদের তফাত বোঝা। (২) নাকঃ- কোনো কিছুর গন্ধ শোঁকা, গন্ধের পার্থক্য বোঝা। (৩) কানঃ- কান যে-কোন শব্দ শোনা, শব্দ শুনে বুঝতে পারা কার বা কীসের শব্দ শুনে দূরত্ব আন্দাজ করা । (৪) চোখঃ- যে-কোন জিনিস দেখা। (৫) চামড়াঃ- কোনো কিছুর স্পর্শ অনুভব করা, ঠান্ডা গরম অনুভব করা। 

৪. রক্তাল্পতা কাকে বলে ? 

উত্তরঃ রক্তে লোহিত রক্তকণিকা থাকে। এর জন্য রক্তের রং লাল। রক্তে লোহিত রক্তকণিকা কমে গেলে শরীর ফ্যাকাসে দেখায়। একে রক্তাল্পতা বলে। 

৫. রক্তাল্পতা হলে কীভাবে প্রাথমিকভাবে বোঝা যায় ? 

উত্তরঃ চোখের নীচের পাতা টেনে দেখতে হয়, যদি দেখা যায় সেখানটা সাদাটে তবে বুঝতে হবে রক্তাল্পতা হয়েছে। আবার আঙুলের মাথা টিপে দেখলে যদি সাদা মনে হয় তবে বুঝতে হবে রক্তাল্পতা হয়েছে। 

৬. পাঁচটি ইদ্রিয়ের মধ্যে একটি অকেজো হলে কীভাবে কাজ চলে ? 

উত্তরঃ পাঁচটি ইন্দ্রিয়ের মধ্যে যে-কোন একটি অকেজো হলে বাকি চারটি ইন্দ্রিয় তাকে সাহায্য করে,  যেমন - অন্ধ ব্যক্তি চেনা মানুষের গলার স্বর শুনে বলতে পারেন। কানামাছি খেলায় শব্দ শুনে ব্যক্তিকে খোঁজা ইত্যাদি। 

৭. আমাদের পঞ্চ ইন্দ্রিয় কী কী ভাবে সাড়া দেয় ? 

উত্তরঃ চোখে আলো পড়লে চোখ বুজে যায়। গায়ে চিমটি কাটলে ব্যথা বোধ পায়। বাজ পড়লে কানে তালা ধরে যায়। দুর্গন্ধ বা সুগন্ধ বেরলে নাকে সেই গন্ধ অনুভূত হয়। ঝাল লাগলে জিভ জ্বালা করে। 

৮. জিভের জল আসলে কী ? কী কাজে লাগে ? 

উত্তরঃ জিভের জলকে বলে মুখের লালা। আমরা যখন খাবার খাই মুখের লালা ওই খাবারের সঙ্গে মিশ্রিত হয়ে হজম করতে সাহায্য করে। 

৯. সাঁতার কাটা শরীরের পক্ষে ভালো কেন ? 

উত্তরঃ সব ব্যায়ামে শরীরের উপকার হয়। ফুটবল, কবাডি, ব্যাডমিন্টন ইত্যাদিতে শরীরের অনেক জায়গায় ব্যায়াম হয়। কিন্তু সাঁতারে একসঙ্গে শরীরের সব জায়গায়  ব্যায়াম হয়। সেইজন্য সাঁতার শরীরের পক্ষে খুব ভালো। 

১০. খাবার খারাপ হয়ে যায় কী করে ? 

উত্তরঃ খাবার দুটি কারণে খারাপ হয়ে যেতে পারে। যেমন - (১) খাবার ভ্যাপসা গরমে পচে যেতে পারে। (২) বাসি হয়ে ভিতরে ভিতরে খারাপ হয়ে যেতে পারে, আবার খারাপ খাবারে ছাতা পড়েও নষ্ট হয়ে যেতে পারে। 

১১. ফল খাওয়ার উপকারিতা লেখো। 

উত্তরঃ ফল সহজে হজম হতে সাহায্য করে। শরীরের নিস্তেজ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলিকে সতেজ করে। সহজে মোটা হতে দেয় না। বিভিন্ন রোগ আটকায়। শরীরে জলের ঘাটতি মেটায় ফল। 

১২. সব ফল কি সারাবছর পাওয়া যায় ? 

উত্তরঃ না, কিছু ফল সারাবছর পাওয়া যায়, যেমন - কলা। কিছু ফল গরমকালে পাওয়া যায়, যেমন - আম। কিছু ফল শীতকালে পাওয়া যায়, যেমন - কমলালেবু। 

১৩. প্রাণীজ খাবার কাকে বলে ?

উত্তরঃ নানা প্রাণী থেকে আমরা যেসব খাবার পাই তাকে প্রাণীজ খাবার বলে। যেমন - দুধ, মধু, মাছ, মাংস, ডিম প্রভৃতি। 

১৪. কোনো প্যাকেটের খাবার কেনার সময় কী দেখে কিনতে হয় এবং কেন ? 

উত্তরঃ কোনো প্যাকেটের খাবার কেনার সময় প্যাকেটের গায়ে যে তারিখ লেখা থাকে তা দেখে কিনতে হয়, কারণ ওই তারিখ থেকে নির্দিষ্ট দিনের মধ্যে ওই খাবার না খেলে খাবার নষ্ট হয়ে যাবে। তাই কেনার সময় নির্দিষ্ট তারিখটি অবশ্যই দেখে কিনবে। 

১৫. এক দেশের খাবার অন্য দেশে কীভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল ? 

উত্তরঃ এক দেশের মানুষ যখন জলপথে অন্যদেশে জাহাজে করে যাতায়াত করছিল তখন তারা সঙ্গে করে খাবারও নিয়ে যেত, এইভাবে একদেশ থেকে অন্যদেশে পণ্য (খাবার) ছড়িয়ে পড়েছিল। দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে একই ভাবে খাবার ছড়িয়ে পড়েছিল। 

১৬. মানুষ নদীর তীরে ঘরবাড়ি করেছিল কেন ? 

উত্তরঃ নদীর তীরে ঘরবাড়ি গড়ে উঠেছিল, কারণ - (ক) নদীর জল ব্যবহার করতে পারত চাষবাসে এবং পানীয় হিসেবে। (খ) যাতায়াতের মাধ্যম হিসেবে নদীপথ ব্যবহার করত। নদী থেকে মাছ পেত খাবার হিসেবে। 

১৭. মানুষ প্রথমে আগুন জ্বালিয়েছিল কীভাবে ? 

উত্তরঃ প্রথমদিকে মানুষ আগুন জ্বালাতে পারত না। বনের গাছের শুকনো ডালে ডালে ঘষা লাগত এবং আগুন জ্বলে উঠত। সেই আগুন জ্বালা কাঠ এনে রাখত এবং একটি কাঠ থেকে আর একটি কাঠ ধরিয়ে নিত। এইভাবে মানুষ আগুন জ্বালিয়েছিল দেশলাই ছাড়া। 

১৮. খাদ্য ও অখাদ্য কী ? 

উত্তরঃ যেগুলি আমরা খাই সেগুলি হল খাদ্য আর যেগুলি আমরা ফেলে দিই অর্থাৎ খাই না সেগুলি হল অখাদ্য। যেমন - কড়াইশুঁটির শুধু বীজ খাই সুতরাং বীজ হল খাদ্য আর খোসা ফেলে দিই, এক্ষেত্রে খোসা হল অখাদ্য। কিন্তু এই খোসা অন্য প্রাণীর খাদ্য হতে পারে। 

১৯. পোশাকে মানুষকে কীভাবে চেনা যায় ? 

উত্তরঃ বিভিন্ন পেশার, বিভিন্ন খেলোয়াড়ের বা একই খেলায় বিভিন্ন জনের বিভিন্ন রকম পোশাক থাকে। যা দেখে তাদের পেশা, দায়িত্ব সম্পর্কে জানা যায় বা বোঝা যায়, অর্থাৎ মানুষকে চেনা যায়। যেমন - হাসপাতালে নার্সরা সাদা শাড়ি বা সাদা স্কার্ট পরে, মাথায় সাদা টুপির মতো পরে। পুলিশের পোশাক খাকি রঙের হয়, তবে কলকাতার পুলিশের পোশাক সাদা রঙের। ফুটবল খেলায় সবার জার্সি এক হলেও গোলকিপারের জার্সি আলাদা হয়। 

২০. আমরা ব্যবহার করি এরকম তিনটি সিন্থেটিক পোশাকের নাম লেখো। 

উত্তরঃ বর্ষাকালের বর্ষাতি, সিন্থেটিক শাড়ি, উলের পোশাক - এগুলি সবই খনিজ তেলের বর্জ্যপদার্থ দিয়ে তৈরি হয়। 

২১. পশম কী ? 

উত্তরঃ ভেড়ার থেকে যে লোম সংগ্রহ করা হয় তাকে পশম বলে। তবে কোনো কোনো ছাগল থেকেও লোম সংগ্রহ করা হত। 

২২. ক্যাসমিলন কী ? 

উত্তরঃ সিন্থেটিক উলকে ক্যাসমিলন বলে। 

২৩.  মানুষ প্রথমে কী পোশাক পড়ত ? 

উত্তরঃ মানুষ প্রথমে কোনো পোশাক পড়ত না। তারপর ঠান্ডার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য পশুর চামড়া, গাছের ছাল, লতা-পাতা পড়ত। 

২৪. পশুপাখিদের শীত কম লাগে কেন ? 

উত্তরঃ পশুপাখিদের গায়ে লোম বা পালক আছে। এই পালক শীতের হাত থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করে। তাই পশুপাখিদের শীত কম লাগে। 

২৫. স্কুলের ঘর আর বাড়ির ঘরের মধ্যে মিল ও অমিল লেখো। 

উত্তরঃ স্কুলের ঘরগুলি লম্বা ও চওড়ায় অনেক বড়ো হয়। স্কুল ঘরে চেয়ার, বেঞ্চ, টেবিল, মানচিত্র ও অন্যান্য উপকরণ থাকে। বাড়ির ঘরগুলি তুলনামূলকভাবে ছোটো হয়। সেখানে খাট, বিছানা, আলনা, দ্য-একটি চেয়ার টেবিল, রান্নাঘর এবং রান্নার সরঞ্জাম থাকে। স্কুলের ঘর এখন সবই প্রায় পাকা ইটের তৈরি, আর বাড়ির ঘরে মাটির দরমার বেড়া, টালির ছাদ, শন, খড়ের ছাউনি ইত্যাদি দেখা যায়। তবে শহরে প্রায় সব বাড়ি এবং গ্রামের অনেক বাড়ি পাকা ইটের তৈরি। 

রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৪

আগস্ট ১৮, ২০২৪

অনুচ্ছেদ রচনা - বাংলার উৎসব

বাংলার উৎসব

উৎসব হল একধরনের পারিবারিক ও সামাজিক আনন্দের মিলনক্ষেত্র। আমাদের দৈনন্দিন জীবনের তুচ্ছতা ও একঘেয়েমি দূর করবার জন্য বিশেষ দিনে বা তিথি উপলক্ষে যে আয়োজন করা হয় তাকে উৎসব বলে। বাংলার উৎসবগুলিকে মোটামুটি চারভাগে ভাগ করা যায়। যেমন - ধর্মীয় উৎসব, ঋতু উৎসব, সামাজিক উৎসব এবং জাতীয় উৎসব। আমাদের এই বাংলা সবধর্মের মিলন স্থল। তাই এখানে বিভিন্ন ধর্মের একটা না একটা উৎসব প্রায় প্রতি মাসে লেগেই থাকে। ধর্মীয় উৎসবগুলি যেমন - হিন্দুদের দুর্গাপূজা, লক্ষ্মীপূজা, সরস্বতী পূজা, চড়ক উৎসব, রাসযাত্রা প্রভৃতি। মুসলমানদের মহরম, ইদুলফেতর, ঈদুজ্জোহা, শবেক্বদর এবং খ্রিস্টানদের বড়েদিন, ইস্টার স্যাটারডে, গুড ফ্রাইডে ইত্যাদি। ঋতু উৎসবগুলি বিভিন্ন ঋতুর সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই পরিকল্পনা করা হয়। যেমন - বর্ষামঙ্গল, ধান্যরোপন, নবান্ন, অরন্ধন, পিঠাপার্বন, বসন্ত বা দোল উৎসব ইত্যাদি। সামাজিক উৎসবগুলি বাড়ির কোনো কিছুকে কেন্দ্র করে আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। যেমন - অন্নপ্রাশন, বিবাহ, ভাতৃদ্বিতীয়া, জামাইষষ্ঠী, জন্মদিন, শ্রাদ্ধানুষ্ঠান ইত্যাদি। দেশের বা জাতির বিশেষ স্মরণীয় দিন অর্থাৎ দেশকে যাঁরা গৌরবাণ্বিত করেছেন তাঁদেরকে স্মরণ করার জন্য আমরা উৎসবে মেতে উঠি। স্বাধীনতা দিবস, প্রজাতন্ত্র দিবস, নেতাজীর জন্মদিন, রবীন্দ্রনাথের জন্মদিন এই জাতীয় উৎসবের মধ্যে পড়ে। বাংলাদেশ উৎসব প্রাচুর্যের দেশ। এখানে বারোমাসে তেরো পার্বণ। তবুও সব উৎসবকে ছাড়িয়ে যায় বাঙালির সেরা উৎসব দুর্গোৎসব। এই উৎসবকে কেন্দ্র করে সারা বাংলার প্রায় সমস্ত লোকই আনন্দ উদ্দীপনায় মেতে ওঠে। যে উৎসবে আনন্দ আছে কিন্তু কল্যাণ ইচ্ছা নেই, সেই উৎসব ব্যর্থ। বর্তমানে গ্রামে ও শহরে যাবতীয় উৎসব, অন্যের প্রতি শুভেচ্ছা প্রকাশ অপেক্ষা আত্মপ্রচারের ভাব বেশি দেখা যায়।


******************
আগস্ট ১৮, ২০২৪

অনুচ্ছেদ রচনা - একটি গাছ একটি প্রাণ

একটি গাছ একটি প্রাণ

গাছ হল মানুষের পরম বন্ধু। গাছপালা কথা বলতে পারে না ঠিকই কিন্তু তাদেরও প্রাণ আছে। তারা আঘাতে সাড়া দেয়, বেদনা অনুভব করে এবং বিষ প্রয়োগে মারা যায়। এই গাছ নানাভাবে মানুষ ও অন্যান্য জীব জন্তুর প্রাণ রক্ষা করে। শ্বাস প্রশ্বাসের জন্য মানুষের বা প্রাণীজগতের প্রয়োজন বিশুদ্ধ অক্সিজেন। এই অক্সিজেন জোগান দেয় এবং দূষিত কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে গাছপালা। বৃষ্টির পরিমাণ বাড়াতে, বাতাসে দূষণ প্রতিরোধ করতে, মৃত্তিকার ক্ষয় রোধ করতে গাছপালার কোনো বিকল্প নেই। গাছপালা না থাকলে পৃথিবী মরুভূমিতে পরিণত হয়ে যাবে। প্রকৃতির এই ভয়াবহ পরিণামের কথা ভেবে আজ তাই প্রতিটি মানুষের গাছ লাগানো উচিত। গাছ আমাদের পরম আত্মীয়। মানুষ ও অন্যান্য জীবজন্তুর জীবনধারনের জন্য খাদ্যের প্রয়োজন। খাদ্য হিসাবে ধান, গম, শাক সবজি, ফল ইত্যাদি সবই গাছ জোগায়। গাছ না থাকলে আবহাওয়া শুকনো হয়ে যায়, বৃষ্টি বন্ধ হয়ে খরা দেখা দেয়। আধুনিক নগর সভ্যতা যত বাড়ছে মানুষ নিষ্ঠুরভাবে গাছপালা কেটে বাড়ি ঘর তৈরি করছে। গাছ কেটে জ্বালানি ও নানারকম আসবাবপত্র তৈরি করছে। প্রকৃতি হারিয়ে ফেলছে তার ভারসাম্য। গাছপালাকে রক্ষা না করলে মানবজাতির অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়বে। এ কথা ভেবে আজ প্রতিটি মানুষের মনে রাখতে হবে, 'একটি গাছ একটি প্রাণ', 'গাছ লাগাও প্রাণ বাঁচাও'। একটি গাছ অমূল্য রত্ন। সুতরাং প্রাণ বাঁচানোর জন্য আরও গাছ লাগানো উচিত।

************************

বুধবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৪

আগস্ট ১৪, ২০২৪

Case কাকে বলে ? Case কত প্রকার ও কী কী ? Case সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা

 Case : Case হল মূলত Noun এবং Pronoun এর কিছু Grammatical কার্যাবলীর আলোচনা। Case একটি বাক্যে অন্যান্য শব্দের সাথে একটি Noun বা Pronoun এর সম্পর্কে তুলে ধরে। 

প্রকারভেদ ঃ Case মূলত 4 প্রকার - (1) Subjective Case (2) Objective Case (3) Possessive Case. 

1. Subjective Case : যে Noun বা Pronoun গুলি বাক্যে Subject অবস্থানে বসে, তাকে Subjective Case বলে । 

For example : Mir works in a factory. (মীর একটি কারখানায় কাজ করে।) 

অজানা কথা ঃ (1) Subjective Case এর অপর নাম Nominative Case    । (2) Gerund -ও Subjective case, কেননা gerund এর মধ্যে noun লুকানো থাকে। (3) Subject শব্দটির adjective রূপ Subjective (4) সাধারণ অর্থে একাধিক Pronoun "Subjective Case" হিসেবে বাক্যের শুরুতে বসলে, তারা একটি নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে বসে। যেমন ঃ প্রথমে 2nd Person "you" তারপর 3rd Person 'he, she, any name' এবং সর্বশেষ 1st Person 'I'

2. Objective Case : যখন noun বা pronoun একটি বাক্যে transitive verb এর object হিসেবে বসে, তখন তাকে Objective Case বলে। 

For example : She loves pizza . (সে পিৎজা পছন্দ করে।) 

অজানা কথা ঃ (1) Objective case এর অপর নাম accusative । (2) Transitive verb, যে verb এর object বা কর্ম থাকে। (3) অনেক সময় transitive verb এর দুটি object থাকে, এ ক্ষেত্রে উভয় object কে objective case বলে। যেমন ঃ She gave me a flower . (সে আমাকে একটি ফুল দিয়েছিল) 

3. Possessive Case : অধিকারের সম্পর্ককে বোঝায়, অন্য কথায় noun বা pronoun এর অধিকারে থাকা কোনো বিষয়কে বোঝায়। 

For example : Mrinal's house is near the old temple. (পুরোনো মন্দিরের কাছে মৃণালের বাড়ি) 

অজানা কথা ঃ (1) Possessive case এর অপর নাম Genitive case (2) Possessive case + noun = Noun Phrase হয়। যেমন ঃ Mir's house (3) যে নামগুলির সাথে আগে থেকে 'S' থাকে অথবা যে নামগুলি Plural অর্থে ব্যবহার হয়, সে গুলিকে Possessive করার ক্ষেত্রে আলাদা করে apostrophe "s" যুক্ত করতে হয় না, শুধু noun এর শেষে ', কমা' দিলেই হয়। যেমন ঃ Boys's school (incorrect) --> Boys' school (correct) . 

৩ টি Case এক টেবিলে

Subjective Case

Objective Case

Possessive Case

I – আমি

Me – আমাকে

My, Mine – আমার

We – আমরা

Us – আমাদেরকে

Our, Ours – আমাদের

You – তুমি

You – তোমাকে

Your, yours – তোমার

He – সে (পুং)

Him – তাকে

His – তার

She – সে (স্ত্রী)

Her – তাকে

Her, hers – তার

They – তারা

Them – তাদেরকে

Their, theirs – তাদের

It – ইহা

It – এটা

Its – এটার

Who – কে

Whom – কাকে

Whose – কার

 উল্লেখ্য ঃ Case এর আরেকটি ধরন রয়েছে double possessive । যেমন ঃ mine, ours, theirs, yours etc. এগুলিকে Case এর বিশেষ কোনো প্রকার হিসেবে ধরা হয় না । 

** Case এর আরেকটি প্রকার হচ্ছে Vocative Case । তবে, Modern English -এ Vocative case কে অতটা গুরত্ব দিয়ে আলোচনা করা হয় না । 

4. Vocative Case : মূলত সম্বোধনসূচক noun বা pronoun, যা দ্বারা কোন ব্যক্তিকে ইঙ্গিত করা হয় এবং এই Vocative Case টি কমা দ্বারা পৃথক হয়। 

For example : Nahid, may I ask you a question ? (নাহিদ, আমি কি আপনাকে একটি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে পারি ?) 

অজানা কথা ঃ অনেক সময়, অনেকে Vocative case ব্যবহার করে sentence এ 'Run on Sentence' নামক একটি ভুল করে থাকে । 

যেমন ঃ I know you, dear, we are waiting for you. (incorrect) --> I know you, dear. We are waiting for you. 

** একটি বাক্যে চার প্রকার Case এর অবস্থান ঃ 

You know me and my friend , Anwar . 

--> এখানে, You = Subjective Case, Me = Objective Case, My = Possessive Case, Anwar = Vocative Case. 


************************************ 

সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০২৪

জুলাই ২৯, ২০২৪

Write a Paragraph on Swami Vivekananda within 100 words

 Swami Vivekananda 

Swami Vivekananda was a spiritual leader and philosopher who played a key role in introducing Indian philosophy to the Western world. Born on January 12, 1863, in Kolkata, India, he was a disciple of Ramakrishna Paramahamsa. Vivekananda's teachings emphasized the importance of self-realization, service to humanity, and the unity of all existence. He famously represented India at the 1893 World Parliament of Religions in Chicago, delivering a speech that earned him international recognition. Through his writings and lectures, he continues to inspire people worldwide to embrace their spiritual heritage and strive for a higher purpose. He passed away on July 4, 1902. 

জুলাই ২৯, ২০২৪

Write a Report on Terrible Fire in Malda within 100 words

 Terrible Fire in Malda 

- by a staff reporter 

Malda, 29th July, 2024 : A devasting fire broke out in Malda due to a gas cylinder leak, claiming two lives and injuring five others. The incident occurred on 29th July at Bahannakuri village, Malda. Chief Minister Mamata Banerjee condoled the deaths and announced compensation for the victims' families. She announced compensation of 5 lakhs for each of the deceased and 2 lakhs for each of the injured. The government has assured support for the affected families. An investigation into the incident is underway to prevent such tragedies in the future. 


************************************* 

জুলাই ২৯, ২০২৪

Write a notice about Cultural Program on Saraswati Puja within 100 words

 NOTICE


CULTURAL PROGRAM ON SARASWATI PUJA 


Dear Students, Teachers and Staff, 

           We are delighted to announce that our institution will be organizing a cultural program on the occasion of Saraswati Puja, the festival of knowledge and arts. The program will take place on [Date] at [Time] in the school auditorium. 

The program will feature a range of performances, including music, dance, recitation and drama, showcasing the talents of our students. The event will also include a special puja ceremony to honor Goddess Saraswati. 

We invite all students, teachers and staff to join us in celebrating this auspicious occasion. Let us come together to pay tribute to the goddess of knowledge and arts. 

Date : [date]     

Time : [time] 

Venue : School Auditorium 

Best regards,

[Your Name] 

[Institution Name] 


*********************                                                                    

সোমবার, ২৭ মে, ২০২৪

মে ২৭, ২০২৪

রাসায়নিক গঠন অনুসারে বায়ুমন্ডলকে কয় ভাগে ভাগ করা যায় ? প্রতিটি ভাগের সংক্ষিপ্ত আলোচনা করো।

 প্রশ্নঃ রাসায়নিক গঠন অনুসারে বায়ুমণ্ডলকে কয় ভাগে ভাগ করা যায় ? প্রতিটি ভাগের সংক্ষিপ্ত আলোচনা করো। 

অথবা, সমমন্ডল ও বিষমমন্ডল কাকে বলে ? 

উত্তরঃ রাসায়নিক গঠন অনুসারে বায়ুমন্ডলকে দুটি ভাগে ভাগ করা হয় - (১) হোমোস্ফিয়ার বা সমমন্ডল ও (২) হেটেরোস্ফিয়ার বা বিষমমন্ডল। 

(১) হোমোস্ফিয়ার বা সমমন্ডলঃ ভূপৃষ্ঠ থেকে ৪৪ কিমি উচ্চতা পর্যন্ত যে স্তরের বায়ুর রাসায়নিক গঠন ও গ্যাসীয় উপাদানগুলির অনুপাত প্রায় একই থাকে। অর্থাৎ, সমসত্ত্ব হয়, তাকে হোমোস্ফিয়ার বা সমমন্ডল বলে। 

         এই স্তরের উপাদানগুলি হল - বিভিন্ন গ্যাসের মিশ্রণ, জলীয় বাষ্প এবং জৈব ও অজৈব কণা। 


(২) হেটেরোস্ফিয়ার বা বিষমমন্ডল ঃ ভূপৃষ্ঠের উপরে ৮৮ কিলোমিটার থেকে ১০,০০০ কিলোমিটার উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত যে স্তরে বায়ুর উপাদানগুলি অনুপাত একইরকম থাকে না, তাকে হেটেরোস্ফিয়ার বা বিষমমন্ডল বলে । 

         হেটেরোস্ফিয়ারের এক-এক স্তরে এক-একটি গ্যাসের, যেমন - নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, আর্গন, হিলিয়াম এবং হাইড্রোজেনের প্রাধান্য দেখা যায়। 


***বিষমমন্ডলে বিভিন্ন গ্যাসীয় উপাদানগুলি তাদের ঘনত্ব অনুসারে পরপর অবস্থান করে। নাইট্রোজেনের ঘনত্ব বেশি বলে এই গ্যাস বিষমমন্ডলের সবচেয়ে নীচের স্তরে অবস্থান করে এবং হাইড্রোজেন গ্যাস হালকা বলে সর্বোচ্চ অবস্থান করে। 


*** রাসায়নিক গঠন অনুসারে বিষমমন্ডলকে চারটি উপস্তরে ভাগ করা যায় - (১) নাইট্রোজেন স্তর (২) পারমাণবিক অক্সিজেন স্তর (৩) হিলিয়াম স্তর (৪) হাইড্রোজেন স্তর। 

রবিবার, ২৬ মে, ২০২৪

মে ২৬, ২০২৪

বায়ুমন্ডল কাকে বলে ? বায়ুমন্ডলের উপাদানগুলি কী কী ?

 প্রশ্নঃ বায়ুমন্ডল কাকে বলে ? 

উত্তরঃ নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, কার্বন ডাই-অক্সাইড, জলীয় বাষ্প ইত্যাদি প্রধান উপাদান দ্বারা গঠিত ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগ থেকে প্রায় ১৬০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বলয়াকারে বিস্তৃত যে অদৃশ্য গ্যাসীয় আবরণ বা 'হাওয়ার চাদর' সমগ্র পৃথিবীকে বেষ্টন করে আছে এবং যা সূর্য বা মহাশূন্য থেকে আসা ক্ষতিকারক বিকিরণ (UV রশ্মি, কসমিক রশ্মি) থেকে পৃথিবীর জীবজগৎকে রক্ষা করছে, তাকে বায়ুমন্ডল বলে। 

               মাধ্যাকর্ষণ বলের প্রভাবে এই গ্যাসীয় আবরণ ভূপৃষ্ঠের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে থাকে । বায়ুমন্ডলে গ্যাসীয় পদার্থের মোট ভর প্রায়  5.5×1015  ton  । 


প্রশ্নঃ বায়ুমন্ডলের উপাদানগুলি কী কী ? 

উত্তরঃ বায়ুমন্ডলের উপাদানসমূহ ঃ বায়ুমন্ডলের প্রধান তিনটি উপাদান হল - (১) গ্যাসীয় উপাদান (২) জলীয় বাষ্প (৩) ধূলিকণা । 

(১) গ্যাসীয় উপাদানঃ বায়ুমন্ডলের বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে বিভিন্ন প্রকার গ্যাসের পরিমাণই সর্বাধিক। দূষণমুক্ত শুষ্ক বাতাসে গ্যাসগুলির আয়তনের এবং ওজনের শতকরা ভাগ নীচের ছকে লেখা হয়েছে। 

গ্যাসীয় পদার্থের নাম

আয়তনগত শতকরা পরিমাণ

ওজনগত শতকরা পরিমাণ

নাইট্রোজেন (N2)

78.05 %

75.48 %

অক্সিজেন (O2)

20.95 %

20.18 %

আর্গন (Ar)

0.93 %

1.29 %

কার্বন ডাই-অক্সাইড ( CO2)

0.03 %

0.045 %


       এছাড়া বিভিন্ন নিষ্ক্রিয় গ্যাস (He, Ne, Kr, Xe), হাইড্রোজেন (H2), নাইট্রোজেনের অক্সাইড (NOx বা N2O, NO, NO2), মিথেন (CH4), অ্যামোনিয়া (NH3), ওজোন (O3), কার্বন মনোক্সাইড (CO) খুব অল্প পরিমাণে থাকে। 

(২) জলীয় বাষ্পঃ বিভিন্ন জলাশয় থেকে জল বাষ্পে পরিণত হয়ে বায়ুমন্ডলের জলীয় বাষ্প গঠন করে । বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ প্রায় 0.5% থেকে 4% পর্যন্ত হয়। তবে উচ্চতা ও ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে বায়ুমন্ডলে জলীয় বাষ্পের পরিমাণও পরিবর্তিত হয়। 
 
(৩) ধূলিকণাঃ বায়ুমন্ডলের অপর একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল ধূলিকণা। সমুদ্র তীরবর্তী ও মরু অঞ্চলে সূক্ষ্ণ বালিকণা, শিল্পাঞ্চলে কলকারখানার ছাই, আগ্নেয়গিরির উৎক্ষেপণের ছাইভস্ম, বিভিন্ন খনিজ লবণের সূক্ষ্ণ কণা ও বিভিন্ন ধাতব আকরিকের অশুদ্ধি কণাবিশেষ ধূলিকণারূপে বায়ুমন্ডলে ভাসমান অবস্থায় অবস্থান করে। বায়ুতে ভাসমান কোলয়েডীয় আকারের কণাগুলি এরোসেল নামে পরিচিত। বায়ুমন্ডলের নীচের স্তরে ধূলিকণার পরিমাণ সবচেয়ে বেশি থাকে। 

শুক্রবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

ফেব্রুয়ারী ০২, ২০২৪

মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্নপত্র 2024 PDF | Madhyamik Bengali Question PDF 2024

মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্নপত্র 2024 PDF  : মাধ্যমিক ২০২৪ এর বাংলা পরীক্ষা শেষ হয়েছে ইতিমধ্যে। আজকের প্রতিবেদন থেকে মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্নপত্র ২০২৪ PDF টি সহজেই ডাউনলোড করতে পারবেন। আগামী বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আজ ২ ফেব্রুয়ারি, শুক্রবার সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হল মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষা। যেসব পড়ুয়ারা আগামী বছর মাধ্যমিক দেবে, তাদের জন্য এই বছরের মাধ্যমিক ২০২৪ বাংলা প্রশ্নপত্রটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 
পরীক্ষার নাম : মাধ্যমিক ২০২৪
বোর্ড : পশ্চিমবঙ্গ মধ্য শিক্ষা পর্ষদ
পরীক্ষার বিষয় : বাংলা
পরীক্ষার তারিখ : ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, শুক্রবার

Download Link : Click Here

নতুন বছরের মাধ্যমিক অর্থাৎ দশম শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্য মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্নপত্র 2024 PDF ডাউনলোড লিংক উপরে দেওয়া হলো। উপরে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে খুব সহজেই ডাউনলোড করতে পারবেন।

প্রতিদিন মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের PDF পেতে  আমাদের সাইট ভিজিট করবেন।