Type Here to Get Search Results !

Class 4 Bengali Model Activity Task Part 6 / মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক চতুর্থ শ্রেণি বাংলা পার্ট 6


MODEL ACTIVITY TASK CLASS 4 BENGALI PART 6 ANSWERS

 মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Part 6
 চতুর্থ শ্রেণি
 বাংলা (প্রথম ভাষা)

১. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

১.১ 'বোতোর দেখা পাওয়া নাকি সবসময়ই ভালো' - 'বোতো' র পরিচয় দাও।
উত্তর :- অমরেন্দ্র চক্রবর্তীর লেখা 'আমাজনের জঙ্গলে' গল্পে বোলতা সম্পর্কে আমাজন জঙ্গলে এই বিশ্বাস ছিল যে তিনি আমাজনের দেবতা এবং অঞ্চল টাকে বিপদ থেকে রক্ষা করেন। গল্পের কথকের চোখে বোতো খুব লম্বা আকৃতির জলজ প্রাণী, তার নাক ঠোঁট খুব সরু, লম্বায় সে এক দেড় হাত এবং বোতোর মাথা মস্ত বড়ো এবং মস্তিষ্ক মানুষের মস্তিষ্কের চেয়ে বড়ো। 

১.২ 'আমি সাগর পাড়ি দেবো' কবিতাংশটি কোন্ কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে ?
উত্তর :- বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের লেখা 'আমি সাগর পাড়ি দেবো' কবিতাটি তারই লেখা পুতুলের বিয়ে নাটকের 'সাত ভাই চম্পা' কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। 

১.৩ স্যার ক্লেমেন্টস মার্কহ্যাম কে ছিলেন ?
উত্তর :- নৃপেন্দ্রকৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায় - এর লেখা 'দক্ষিণ মেরু অভিযান' গল্পে ইংল্যান্ডে রয়েল জিওগ্রাফিকাল সোসাইটির প্রেসিডেন্ট ছিলেন স্যার ক্লেমেন্টস মার্কহাম। 

১.৪ 'সে আমি পারব না।' - বক্তা কী পারবে না ?
উত্তর :- লীলা মজুমদারের লেখা 'আলো' নাটকে উক্ত বক্তব্যটির বক্তা অর্থাৎ শম্ভু কে তার পিসি এক সন্ধ্যাবেলা দাদু ফিরছে না দেখে বারবার খুঁজতে যেতে বললেও সে ভয়ে যেতে চাইছিল না। এখানে শম্ভুর যেতে না পারার কথাই বলা হয়েছে। 

১.৫ 'কিন্তু কিছু হলো না।' কোন প্রসঙ্গে কথক একথা বলেছে ?
উত্তর :- মণীন্দ্র গুপ্তের লেখা অ্যাডভেঞ্চার : বর্ষায় শীর্ষক গল্পে দুই তিন দিন ধরে নাগাড়ে বৃষ্টি থামছে না দেখে কথকের পিসতুতো ভাই পরামর্শ দিয়েছিল, ১০০ টা পুর কাগজে লিখে পোড়ালে নাকি বৃষ্টি থেমে যায়। সেইমতো কথক কাশিপুর, চাঁদপুর, ফতেপুর, বদরপুর, শিবপুর, অনুরাধাপুর এবং পৃথিবীর যত পুর আছে সেগুলো লিখে পুড়িয়েছিল, কিন্তু তাতেও বৃষ্টি থামেনি। 

১.৬ 'ধলেশ্বরী খ্যাপা নদী।' - একথা বলা হয়েছে কেন ?
উত্তর :- রানী চন্দ - এর লেখা আমার মা-র বাপের বাড়ি' শীর্ষক গল্পে ধলেশ্বরী নদী কে ক্ষ্যাপা নদী বলা হয়েছে। কারণ নদীটি নিজের চলার তাল ঠিক রাখতে জানে না, নদীটির বেগ ও স্রোত প্রবল, তার বিশাল এলোপাথাড়ি ঢেউ আছড়ে পড়ে নৌকার গায়ে। 

১.৭ 'মন উন্মন্ গো।' - কার মনের এমন পরিস্থিতি ?
উত্তর :- সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের লেখা 'দূরের পাল্লা' কবিতায় নৌকার তিনজন মাঝি মাল্লার মনের এরকম পরিস্থিতি। 

২. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :

২.১ 'উবা আমার চোখের দৃষ্টি দেখে বুঝতে চায়... ' - উবা কী বুঝতে চায় ?
উত্তর :- অমরেন্দ্র চক্রবর্তীর লেখা 'আমাজনের জঙ্গলে' গল্পে উবা লেখক - এর চোখের দিকে তাকিয়ে বুঝতে চায়। 

২.২ 'বর্শা দিয়ে বিঁধবে তারা, রাজ্যে আমার এলে।' - কারা এমনটি করবে ?
উত্তর :- বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের লেখা 'আমি সাগর পাড়ি দেবো' কবিতায় নৌসেনা, সিন্ধু গাজি, মোল্লা মাঝি, জেলেরা জলদস্যু এবং সমুদ্রের হিংস্র জন্তুদের বর্শা দিয়ে বিঁধবে যদি তারা তার রাজ্যে আক্রমণ করে। 

২.৩ 'যাত্রা শুরু হলো সেই নির্দিষ্ট দেশের দিকে।' - 'দক্ষিণমেরু অভিযান' রচনাংশ অনুসরণে সেই অভিজ্ঞতার বিবরণ দাও।
উত্তর :- নৃপেন্দ্রকৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায়ের লেখা 'দক্ষিণ মেরু অভিযান' গল্পে স্কট তার সহযাত্রীদের নিয়ে ১৯০২ সালের নভেম্বর মাসে ১৯ টি কুকুর সঙ্গে নিয়ে স্লেজ গাড়িতে চেপে দক্ষিণ মেরুর দিকে যাত্রা শুরু করেন। পথে স্কট ও তার সাথীদের তীব্র তুষারঝড়ের মুখোমুখি হতে হয় এবং কোনওরকমে প্রাণ হাতে নিয়ে তারা কিং এডওয়ার্ড দ্বীপে ফিরে আসেন। 

২.৪ 'আলো' নাটকে বাদুড়দের গানের বক্তব্যটি কী ?
উত্তর :- লীলা মজুমদারের লেখা 'আলো' নাটকে বাঁদুরদের গানের বক্তব্যটি হল তাদের গুহাতে সোঁদা গন্ধ এবং সেই গুহা বন্ধ। সেখানে অন্ধকারে তারা সাদা দাঁত বের করে আর কালো ডানা মেলে বসে আছে এবং তারা আলো সহ্য করতে পারে না। 

২.৫ 'অ্যাডভেঞ্চার : বর্ষায়' রচনাংশে কথক তাঁর ছোটোপিসিমার কথা কীভাবে স্মরণ করেছেন ?
উত্তর :- মণীন্দ্র গুপ্তের লেখা অ্যাডভেঞ্চার : বর্ষায়' শীর্ষক গল্পে ছোট পিসিমা ছিলেন বিধবা। তিনি একা একা তার ভিটে এবং তার ছেলেদের আগলাতেন। তার প্রাণ শক্তি ছিল প্রবল। তিনি প্রচন্ড কাজ করতেন এবং রাতে লন্ঠন জ্বালিয়ে পাহারা দিতেন। চোর-ডাকাত, প্রতিবেশী এবং তার সন্তানেরাও কেউ তার সঙ্গে এঁটে উঠতে পারতো না। 

২.৬ 'নৌকো পাড়ে লাগে।' - তখন ভাইবোনেরা কী করে ?
উত্তর :- রানী চন্দের লেখা 'আমার মা-র বাপের বাড়ি' গল্পে যখন নৌকা পাড়ে লাগে তখন ভাইবোনেরা নৌকা থেকে লাফিয়ে পড়ে। এরপর তারা নলখাগড়ার বনে এবং বালির চরে ছোটাছুটি করে। এছাড়াও তারা গতরাতে রান্না করা লুচি, আলুর দম, হালুয়া ইত্যাদি জলের ধারে বসে খেয়ে হাত মুখ ধুয়ে আবার নৌকায় উঠে পড়ে। 

২.৭ 'দূরের পাল্লা' কবিতায় নৌকো থেকে কোন্ দ‍ৃশ্য চোখে পড়ে ?
উত্তর :- সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের লেখা 'দূরের পাল্লা' কবিতায় দূরে যাত্রা করতে তিনজন মাল্লা নৌকা চালানো শুরু করে। সারারাত দিন ধরে তারা নৌকা বায়। দিনের বেলা তাদের চোখে পরে নদীর পাড়ে জমে থাকা জঞ্জাল, গজিয়ে ওঠা ঝোপঝাড়। নদীর জল শৈবালে পরিপূর্ণ, চরে জেগে থাকা কঞ্চির বন, বন হাঁসের তার নিজের ডিম শেওলায় ঢেকে ফেলার দৃশ্যের দেখা মেলে। পানকৌড়ি জলে ডুব দেয়, নদীর পাড়ে দ্রুত স্নান সারে ঘোমটা পরা বউ। এইসব দৃশ্য মাঝিদের চোখে পড়ে। 

৩. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

৩.১ মাসুদুর রহমান ছিলেন দক্ষ সাঁতারু। (কর্তাখন্ডকে বাড়াও)
উত্তর :- ভারতবর্ষের বিখ্যাত সাঁতারু মাসুদুর রহমান ছিলেন দক্ষ সাঁতারু উদ্দেশ্য প্রসারক। 

৩.২ সৌগত বই দিলো। (ক্রিয়াখন্ডকে বাড়াও)
উত্তর :- সৌগত ইতিহাস বই দিল। 

৩.৩ নির্দেশ অনুযায়ী কর্ম এবং ক্রিয়া বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করে বাক্য রচনা করো :
বাক্যটি হলো : _______________।
                                  ৩.৩.৩
উত্তর :- বাক্যটি হলো :   সব ভারতীয়ই দেশকে ভালোবাসেন  । 



********* সমাপ্ত **********

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

2 মন্তব্যসমূহ