Type Here to Get Search Results !

Class 7 Health and Physical Education Model Activity Task Part 6 / মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক সপ্তম শ্রেণি স্বাস্থ্য ও শারীরশিক্ষা পার্ট 6


MODEL ACTIVITY TASK CLASS 7 HEALTH AND PHYSICAL EDUCATION PART 6 ANSWERS

 মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Part 6
 সপ্তম শ্রেণি
 স্বাস্থ্য ও শারীরশিক্ষা


[ স্বাস্থ্যশিক্ষা ও যোগাসন ]

১. সঠিক উত্তরটিকে বেছে নিয়ে (✔️) চিহ্ন দাও :

(ক) মেদাধিক্যের কারণ কী ?
(১) শরীরচর্চার অনভ্যাস (২) হরমোনের সমস্যা (৩) ফাস্টফুড খাওয়া (৪) সব কয়টি
উত্তর :- (৪) সব কয়টি ।

(খ) সাধারণত পূর্ণবয়স্ক পুরুষদের দেহের ওজনের কত শতাংশ মেদ থাকে ?
(১) ১০ % (২) ১৫ % (৩) ২ % (৪) ২৫ %
উত্তর :- (২) ১৫%

(গ) মেদবৃদ্ধি রুখতে কী করতে হবে ?
(১) শরীরচর্চা (২) পরিমিত খাওয়া (৩) সঠিক জীবনশৈলী (৪) সব কয়টি
উত্তর :- (৪) সব কয়টি ।

(ঘ) খাদ্য থেকে প্রাপ্ত দেহের চাহিদার অতিরিক্ত ক্যালোরি দেহের কি বৃদ্ধি ঘটাতে পারে ?
(১) হৃৎপিন্ডের কার্যক্ষমতা বাড়ায় (২) মেদাধিক্য ঘটায় (৩) স্নায়ুর কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে (৪) হাড়ের গঠন সুদৃঢ় করে
উত্তর :- (২) মেদাধিক্য ঘটায়।

২. সঠিক উত্তরের পাশে সত্য এবং ভুল উত্তরের পাশে মিথ্যা লেখো।

(ক) বিদ্যালয়ের মিড-ডে মিলের আহার একটি পুষ্টিবর্ধক কর্মসূচি।
উত্তর :- সত্য। 

(খ) মেদ ঝরাতে ফাস্টফুড বর্জন করতে হবে।
উত্তর :- সত্য। 

(গ) ব্যায়াম করলে হৃদপিন্ডের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়।
উত্তর :- সত্য। 

(ঘ) প্রাণায়াম করলে ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
উত্তর :- সত্য। 

(ঙ) খেলাধুলো করলে শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটে।
উত্তর :- সত্য।

৩. নীচের যোগাসনের ভঙ্গিগুলি শনাক্ত করে ছবির পাশের ফাঁকা ঘরে যোগাসনটির নাম লেখো।

(ক)

উত্তর :- উষ্ট্রাসন।

(খ)

উত্তর :- ধনুরাসন।

৪. পূর্ণধনুরাসন ও শীতলী প্রাণায়ামের মধ্যে শ্বাসক্রিয়া, প্রারম্ভিক অবস্থান, দেহভঙ্গি, উপকারিতা ও সতর্কতা প্রভৃতি বিষয়ে মৌলিক পার্থক্যগুলি লেখো।
উত্তর :-

পূর্ণ ধনুরাসন ও শীতলী প্রাণায়ীমের পার্থক্য 

পার্থক্যের বিষয়

পূর্ণ ধনুরাসন 

শীতলী প্রাণায়াম

শ্বাসক্রিয়া

শ্বাসক্রিয়া স্বাভাবিক থাকবে। 

শ্বাসক্রিয়া স্বাভাবিক থাকবে। 

প্রারম্ভিক অবস্থান

প্রথমে উপুড় হয়ে পা জোড়া রেখে সোজাভাবে শুতে হবে। 

পদ্মাসন বা অর্ধপদ্মাসনে বসতে হবে। পদ্মাসন বা অর্ধপদ্মাসন করতে না পারলে সুখাসনে বসতে হবে। 

দেহভঙ্গি

দু-পা হাঁটু থেকে মুড়ে ভাঁজ করতে হবে। তারপর ডান হাত দিয়ে ডান পায়ের বুড়ো আঙুল এবং বাঁ হাত দিয়ে বাঁ পায়ের বুড়ো আঙুল ধরে কনুই দুটো ভাঁজ করে দু-পায়ের পাতা সামনের দিকে টেনে মাথায় ঠেকাতে হবে। 

মেরুদন্ড সোজা রেখে দু-হাতের তালু দু-হাত সোজা রেখে দু-হাঁটুর উপর রাখতে হয়। 

উপকারিতা 

পেটে চর্বি ও বায়ু জমতে দেয় না। পিঠ ও কোমরের ব্যথা, কোষ্ঠবদ্ধতা, অম্বল, কোলাইটিস, হাঁপানি রোগে উপকারী। বুকের খাঁচা গঠনের ত্রুটি দূর করতে সাহায্য করে এই আসন। মেরুদন্ড, কোমর, ঘাড় ও হাঁটুর নমনীয়তা বৃদ্ধি করে। 

হাই ব্লাডপ্রেশার, নার্ভাস টেনশন, স্নায়বিক দুর্বলতা, অবসাদ, ক্লান্তি, একটুতে রেগে যাওয়া, চঞ্চলতা, খিটখিটে মেজাজ প্রভৃতি নিবারণে এই প্রাণায়াম বিশেষভাবে উপকারী। উৎকন্ঠা প্রশমিত করে। মনের স্থিরতা নিয়ে আসে। 

সতর্কতা

উচ্চরক্তচাপ, ফ্রোজেন শোল্ডার, উগ্র হাড়ের অসুখ, পেশির দুর্বলতা ইত্যাদি থাকলে নিজে থেকে এই আসন না করায় শ্রেয়। যোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া বাঞ্চনীয় ।

যাদের হাঁপানি আছে, সর্দিকাশির ও ঠান্ডা লাগার ধাত আছে, তাদের এই আসন করার ক্ষেত্রে যোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া বাঞ্চনীয়। 



******** সমাপ্ত ********

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ