Type Here to Get Search Results !

Model Activity Task Class 10/1st Term Answers /মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক দশম শ্রেণি উত্তর


* Keywords :
▪️Model Activity Task Class 10
▪️Model Activity Task Class 10 with Answers
▪️Model Activity Task Class X
▪️Model Activity Task Class X with Answers
▪️Model Activity Task Class 10 Bengali
▪️Model Activity Task Class 10 English
▪️Model Activity Task Class 10 Math
▪️Model Activity Task Class 10 History
▪️Model Activity Task Class 10 Geography
▪️Model Activity Task Class 10 Life Science
▪️Model Activity Task Class 10 Physical Science
▪️মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক দশম শ্রেণি
▪️মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 10
▪️মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 10 বাংলা
▪️মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 10 ইংরেজি
▪️মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 10 গণিত
▪️মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 10 ইতিহাস
▪️মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 10 ভূগোল
▪️মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 10 জীবন বিজ্ঞান
▪️মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 10 ভৌত বিজ্ঞান

      মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক  
1st Term 2021
   বাংলা  

নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখাে :
১. তপনের মনেহয় আজ যেন তার জীবনের সবচেয়ে দুঃখের দিন - তপনের এমন মনে হওয়ার কারণ কী ?
উত্তর :- ছােট মেসােমশাই এর উদ্যোগে সন্ধ্যাতারা পত্রিকায় তপনের লেখা গল্প ছেপে বেরোলে , সে তার মাকে গল্পটি পড়েে শুনাতে যায়। সে দেখে সংশােধনের নামে ছোট মেসোমশাই লেখার আগাগোড়াই বদলে দিয়েছেন। সে যে লেখা ছাপতে দিয়েছিল তার সঙ্গে ছেপে আসা লেখার কোন মিল নেই। লজ্জায়, অপমানে তপন ভেঙে পড়ে । সে বুঝতে পারে তার লেখা কাঁচা হাতের তবওু যদি সেই লেখা ছাপা হত তাহলে তার মনে আনন্দ জন্মাতো । আর ছাপা না হলেও এতটা
দুঃখ তার হত না।

২. আমাদের ইতিহাস নেই - এই উপলব্ধির মর্মার্থ  লেখাে ।
উত্তর :- ইতিহাস আসলে জাতির আত্মবিকাশের গৌরবময় কাহিনী, তার ঐতিহ্যের পুনরুদ্ধার। কিন্তু যখন সেই ইতিহাস নিয়ন্ত্রিত হয় কোন ক্ষমতাবান গোষ্ঠী সম্প্রদায় কিংবা রাজনীতির দ্বারা, তখন ইতিহাসের বিকৃতি ঘটে । ক্ষমতাবানরা
নিজেদের স্বার্থে ইতিহাসকে নিজেদের মতো করে গড়ে তোলে তখন মানুষ একসময় ভুলে যায় তার প্রকৃত ইতিহাস আর চাপিয়ে দেওয়া ইতিহাসকে নিজেদের বলে মেনে নেয় । এই পরিপেক্ষিতে এখানে উক্ত উক্তিটি তুলে ধরা হয়েছে ।

৩. এল মানুষ ধরার দল - তাদের আগমনের আগে আফ্রিকার স্বরূপ কেমন ছিল ?
উত্তর :- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আফ্রিকা কবিতটিতে আফ্রিকার আদিম সময় থেকে তার নানান রূপের ছবিকে তুলে ধরেছেন। বিশ্ব সৃষ্টির প্রথম পর্বে স্রষ্ঠা যখন নিজের প্রতি অসন্তোষে ' তার নতুন সৃষ্টি কে বারবার ধ্বংস করে ছিলেন সেই সময়
রুদ্র সমুদ্রের বাহু প্রাচী ধরিত্রীর বুকের থেকে / ছিনিয়ে নিয়ে গেলাে তােমাকে , আফ্রিকা"। আলফ্রেড ওয়েগনার তার পাত সংস্থান তত্ত্বের মাধ্যমে পৃথিবীর বিভিন্ন মহাদেশের একটি ভূখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার যে তত্ত্ব দিয়ে ছিলেন, তাই যেন রবীন্দ্রনাথের লেখায় রূপ পেয়েছে । সৃষ্টির শুরু থেকে আফ্রিকা ছিল আদিম অরণ্যে ঘেরা। 'দুর্গম-এর রহস্য আর দুর্বোধ সংকেত ছিল সেই আফ্রিকার গড়ে ওঠার বিশেষত্ব। সেই সময়
প্রকৃতি তাকে দিয়ে ছিল জাদমুন্ত্র। কবির কথায়, বিভীষিকায় যেন হয়ে উঠেছিল এই আফ্রিকার মহিমা যা দিয়ে সে আসলে নিজে র যাবতীয় ভয়কে পরাজিত করতে চেয়ে ছিল।

৪. সব মিলিয়ে লেখালেখি রীতিমতাে ছােটোখাটো একটা অনুষ্ঠান।' -প্রবন্ধ অনসুরণে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করাে ।
উত্তর :- এক সময়ে রোগা বাঁশের কঞ্চি কেটে কলম তৈরি করা হতো কালি যাতে গড়িয়ে না পড়ে তাই মুখটা চিরে দেওয়া হতাে । লেখা হতো কলার পাতায়। কালি নিজেদেরই তৈরি করতে হতাে । কাঠের উনুনে রান্না করা কড়াই এর তলার কালি
লাউ পাতা দিয়ে ঘষে তুলে তা পাথরের বাটিতে রেখে জল গােলা হত। তারপর খুন্তি পুড়িয়ে ছ্যাকা দিয়ে ফোটানো হত। বাঁশের কলম মাটির দোয়াত ঘরে তৈরি কালি আর কলার পাতাতে লেখকের প্রথম লেখালেখি । শহরের হাইস্কুলে ভর্তি হওয়ার পরে বাঁশের বা কঞ্চির কলম কে ছুটি দেওয়া হয় কালি বানানাে বন্ধ হয়ে যায় কাচের দোয়াতে এই কালি বানানো হত কালি ট্যাবলেট বা বরি দিয়ে তৈরি কালী পাওয়া যেত দোয়াতে । ফাউন্টেন পেনের জন্য ছিল বিদেশি কালী। রকমারির নিব ও হ্যান্ডেল ইত্যাদি দিয়ে মুড়ে দেওয়া হতাে । এই পর্যায়ে দোয়াত কলম হয়ে গেল ঘর সাজানাের আসবাব। একসময় লেখা শুকানো হত বালিতে , পরে ব্লটিং পেপার এ এইসব অতিথি হয়ে গেল। লেখালেখি এভাবে এক অনষ্ঠুান হয়ে উঠেছিল প্রথম যুগে তার চেহারা ছিল এক রকম পরবর্তী কালে সেই রূপের বদল ঘটে গেলো ।

৫. সব চূর্ণ হয়ে গেল, জ্বলে গেল আগুনে -কবিতা অনসুরণে পরিস্থিতিটির বিবরণ দাও।
উত্তর :- বিপ্লবের পথ আসলে যুদ্ধের পথ। এ হলাে স্থিতাবস্থার বিরুদ্ধে যুদ্ধ, সমাজ পরিবর্তনের জন্য যুদ্ধ। তাই সাম্রাজ্যবাদী হােক বা শােষক শক্তি প্রত্যাঘাত করে । প্রবল লড়াইয়ে ভেঙে পড়ে সেই সুন্দর বাড়ি , যেখানে কবি তার বিপ্লবী মানুষটি
একদিন থাকতেন, সেই বারান্দা যেখানে তিনি ঝুলন্ত বিছানায় ঘুমাতেন, কিংবা গোলাপি গাছ, চিমনি , প্রাচীন জল তরঙ্গ ইত্যাদি । যুদ্ধের তাণ্ডবের অনিবার্য তা সব কিছুই ভেঙে পড়ে , চূর্ণ হয়ে যায়।

৬. অনক্ত কর্তা- বলতে কী বােঝ ?
উত্তর :- কর্মবাচ্য ও ভাববাচ্যের কর্তা প্রধান রূপে উক্ত হয় না বলে , সেই কর্তাকে অনক্তু কর্তা বলে ।

৭. অ-কারক পদ কয় প্রকার ও কী কী ?
উত্তর :- দুই প্রকার । যথা :- (i) সম্বন্ধ পদ , (ii) সম্বোধন পদ ।

৮. তির্যক বিভক্তি কাকে বলা হয় ?
উত্তর :- যে বিভক্তি চিহ্ন একাধিক কারকে ব্যবহৃত হয় তাকে তির্যক বিভক্তি বলে ।


    1st Term - 2021 
    English  

Read the poem and answer the questions that follow :
The mountain and the squirrel
Had a quarrel :
And the former called the latter 'Little Prig'.
Bun replied,
'You are doubtless very big ;
But all sorts of things and weather
Must be taken in together,
To make up a year
And a sphere.
And I think it no disgrace
To occupy my place.
If I'm not so large as you,
You are not so small as I,
And not half so spry.
I' ll not deny you make
A very pretty squirrel track;
Talents differ ; all is well and wisely put;
If I cannot carry forests on my back,
Neither can you crack a nut.

  Activity - 1

Choose the correct alternatives to complete the following sentences :

(a) The squirrel is - (i) as large as the mountain (ii) as small as the mountain (iii) not as large as the mountain (iv) not as small as the mountain.
Ans. (iii) not as large as the mountain.

(b) The mountain cannot - (i) crack a nut (ii) make a squirrel track (iii) carry forests (iv) carry fountains.
Ans. (i) crack a nut.

(c) The squirrel does not find it disgraceful to - (i) occupy the mountain's place (ii) occupy the river (iii) occupy its own place (iv) occupy the tree.
Ans. (iii) occupy its own place.


  Activity - 2

Change the Voice of the following sentences :

(a) Switch on the light.
Ans. Let the light be switched on.

(b) I have been invited to their house.
Ans. They have been invited me to their house.

  Activity - 3

Replace the underlined words with suitable Phrasal Verbs from the list given below (one is extra). Change the form of verb if necessary :

(a) We could not understand  what he was saying.
Ans. We could not  make out  what he was saying.

(b) I cannot  tolerateimpolite  behaviour towards elders.
Ans. I cannot  put up with  impolite behaviour towards elders.

(c) Rani's grandmother cannot  remember  her childhood days.
Ans. Rani's grandmother cannot  call up  childhood days.

List : put up with, make out, call on, call up

  1st Term - 2021
  Mathematics

1.  নীচের প্রশ্নটির সঠিক উত্তর নির্বাচন করো :-
(i) বার্ষিক r% সরল সুদের হারে কোনো মূলধনের n বছরের মোট সুদ pnr/25 টাকা হলে, মূলধনের পরিমাণ হবে -
(a) 2p টাকা (b) 4p টাকা (c) p/2 টাকা  (d) p/4 টাকা
উত্তর :-

2. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :-
(i) দুটি লম্ব বৃত্তাকার চোঙের উচ্চতার অনুপাত 1:2 এবং ভূমির পরিধির অনুপাত 3:4  হলে, তাদের আয়তনের অনুপাত নির্ণয় করো।
উত্তর :-

(ii) একটি বৃত্তের দুটি জ্যা AB এবং AC পরস্পর লম্ব। AB = 4 সেমি ও AC = 3 সেমি, হলে বৃত্তটির ব্যাসার্ধের দৈর্ঘ্য নির্ণয় করো।
উত্তর :-

(iii) কোনো মূলধনের 2 বছরের সরল সুদ ও চক্রবৃদ্ধি সুদ যথাক্রমে 8400 টাকা এবং 8652 টাকা হলে মূলধন ও বার্ষিক সুদের হার নির্ণয় করো।
উত্তর :-

3. যদি ax2+bx + c =0, দ্বিঘাত সমীকরণের বীজদ্বয়ের অনুপাত 1:r  হয়, তবে দেখাও যে, (r + l) 2/r = b2/ac
উত্তর :-
4. প্রমাণ করো যে, ব্যাস নয় এরূপ কোনো জ্যা কে যদি বৃত্তের কেন্দ্রগামী কোনো সরলরেখা সমদ্বিখন্ডিত করে, তাহলে ওই সরলরেখা ওই জ্যা-এর উপর লম্ব হবে। 
উত্তর :- 

5. একটি লম্ব বৃত্তাকার চোঙের উচ্চতা উহার ব্যাসার্ধেব দ্বিগুণ, যদি উচ্চতা 6 গুণ হতো হবে চোঙটির আয়তন 539 ঘন ডেসিমি বেশি হতো। চোঙটির উচ্চতা কত ? 
উত্তর :- 



  1st Term - 2021
  ভৌত বিজ্ঞান 

নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর লেখো :-

১. PV = W/M RT সমীকরণে (চিহ্নগুলি প্রচলিত অর্থবহন করে) 'M' রাশির একক কী হবে তা মাত্রীয় বিশ্লেষণ করে দেখাও।
উত্তর :-

২. গ্রিন হাউস এফেক্টের কারণ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর :- পৃথিবীতে আগত সূর্যের আলো পৃথিবীর বায়ুমন্ডল এবং পৃষ্ঠের দ্বারা প্রতিফলিত হয়, তবে বেশিরভাগটি পৃথিবী পৃষ্ঠ দ্বারা  শোষিত হয়, যাা পৃথিবীতে উষ্ণ করে। বিকিরিত ইনফ্রারেড এর কিছু ইনফ্রারেড রেডিয়েশন মহাশূণ্যে চলে যায় তবে কিছু বায়ুমন্ডলের গ্রিন হাউস গ্যাসগুলি (বিশেষত জলীয় বাষ্প, কার্বন ডাই অক্সাইড এবং মিথেন) দ্বারা শোষিত হয় এবং সমস্ত দিকগুলিতে পুনরায় ছড়িয়ে পড়ে, কিছু মহাকাশে এবং কিছুটা ভূপৃষ্ঠের দিকেে ফিরেে যায়। যেখানে এটি নিম্ন বায়ুমন্ডল ও ভূপৃষ্টকে আরও উষ্ণ করে।

৩. কাচের স্ন্যাবে আলো আপতিত হলেও নির্গমনের সময় তা বর্ণালীতে বিভক্ত হয় না কেন ?
উত্তর :- ABCD হল একটি আয়তকার কাচের স্ন্যাব এবং PQRS হল আলোক রশ্মির গতিপথ। আয়তকার কাঁচের স্ন্যাব। এক পার্শ্বে কোনো রশ্মিি  আপতিত হয়ে স্ন্যাবের  মধ্য দিয়ে গিয়ে যখন অপর পৃষ্ঠ থেকে নির্গত হবেে তখন আপতিত রশ্মি পরস্পরের সমান্তরাল হয়। তাই কৌণিক চ্যুতিি শূণ্য হয়। এক্ষেত্রে আলোকরশ্মির পার্শ্ব সরণ   হয়। আলোকরশ্মির প্রত সরণে আপতন কোণ ও নির্গত কোণ সর্বদা সমান। তাই যেহেতু নির্গত  রশ্মির কৌণিক চ্যুতিি হয়না তাই কাচের স্ন্যাবে আলো  আপতিত হলে বর্ণালিকে বিভক্ত হয়না।

৪. আয়নীয় যৌগের ক্ষেত্রে 'আণবিক ওজন' কথাটির চেয়ে 'সংকেত ওজন' কথাটির ব্যবহার যুক্তিযুক্ত কেন ?
উত্তর :- প্রতিটি আয়নীয় যৌগের কেলাস অসংখ্য অসংখ্য ক্যাটায়ন ও অ্যানায়ন পরস্পর স্থির হয়ে গঠিত হয়। আয়নীয় যৌগ সুস্থিত ত্রিমাত্রিক আকার বিশিষ্ট কেলাস হওয়ায় আয়নীয় যৌগের ক্ষেত্রে বিচ্ছিন্ন  অণুর অস্তিত্ব নেই। তাই আয়নীয় যৌগের ক্ষেত্রে আণবিক ভয়ের পরিবর্তে সংকেত ভয় কথাটি প্রযোজ্য।

  Life Science
  জীবন বিজ্ঞান 

নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর লেখো :-

১. স্নায়ুকোশের একটি পরিচ্ছন্ন চিত্র অঙ্কন করো এবং নিম্নলিখিত অংশগুলি চিহ্নিত করো : (ক) ডেনড্রন (খ) সোয়ান কোশ (গ) প্রান্তবুরুশ (ঘ) অ্যাক্সোলেমা।
উত্তর :-

২. জীবের মধ্যে প্রকরণ সৃষ্টিতে মিয়োসিসের ভূমিকা উল্লেখ করো। মাইটোসিস কোশ বিভাজনের অ্যানাফেজ দশার তিনটি বৈশিষ্ট্য লেখো।
উত্তর :- জীবের মধ্যে প্রকরণ সৃষ্টিতে মিয়োসিসের ভূমিকাা :- সমসংস্থ ক্রোমোজোমগুলির মধ্যে  ক্রুসিং অভার ও জিনের পুনঃসংযুক্তির ফলে নতুন বৈশিষ্ট্য যুক্ত অপত্য কোষের সৃষ্টিি হয়।  ওই প্রকার কোষের মিিলনে জীবের সৃষ্টি হয়। তাদের মধ্যে নতুন বৈশিষ্ট্যের সংযোজন ঘটে, যা  ভেদ বা প্রকরণ সৃষ্টিতে সাহায্য   করে।
▪️মাইটোসিস কোষ বিভাজনের অনাফেজ দশায় তিনটি বৈশিষ্ট্য  :-
১. এই দশাটি ক্যারিও কাইনেসিসের তৃতীয় ও সর্বাপেক্ষা স্বল্পস্থায়ী দশা।
২. এই দশায় শেষে সমসংখ্যক অপত্য ক্রোমোজোম বেসের বিপরীতে মেরুতে পৌঁছয়।
৩. অনাফেজ চলনের সময় ক্রোমোজোমগুলি বিভিন্ন ইংরেজি অক্ষরের ন্যায় আকৃতি ধারণ করে, যেমন - মেটাসেনট্রিক ক্রোমোজোম V, সাবমেটাসেনট্রিক ক্রোমোজোম L (প্রভৃতি) আকৃতির মত দেখায়।

৩. অগ্রস্থ প্রকটতা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে যে উদ্ভিদ হরমোন তার তিনটি ভূমিকা লেখো। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ইনসুলিন হরমোনের ভূমিকা উল্লেখ করো।
উত্তর :- অগ্রস্থ প্রকটতা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে যে উদ্ভিদ হরমোন তার তিনটি ভূমিকা  :-
১. অক্সিন হরমোন কোষের আকার বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
২. ফটোট্রপিক চলন নিয়ন্ত্রণ কান্ড মূলের আলোকিত অংশের দিকে কম অক্সিন ও আলোর বিপরীত দিকে বেশি অক্সিন সঞ্চিত হয়। যেহেতু কান্ডের কোষ বেশি অক্সিন ঘনত্বের সক্রিয় হওয়ায় কান্ডের অগ্রভাগ আলোর দিকে ও মূলের অগ্রভাগ আলোর বিপরীতে বেঁকে যায়।
৩. উদ্ভিদের বর্ধনশীল অঞ্চলের কোষগুলির বিভাজন অক্সিন হরমোন সাহায্য করে।

▪️রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ইনসুলিন হরমোনের ভূমিকা  :- রক্তে শর্করার পরিমাণ স্বাভাবিক রাখতে ইনসুলিন ও গ্লুকাগন নামে দুটিি হরমোনের  ভুমিকা গুরুত্বপূর্ণ। রক্তে শর্করার পরিমান বেড়ে গেলে ইনসুলিন রক্তের অতিরিক্ত্ গ্লুকোজকে গ্লাইকোজেনে পরিণত করে যকৃতে সঞ্চয় করে। অপর পক্ষেে রক্তেে শর্করার পরিমাণ কমে গেলে গ্লুকাগন যকৃত সঞ্চিত গ্লাইকোজেনকে পুনরায় গ্লুকোজ বিশিষ্ট করে রক্ত স্রোতে পাঠায়, ফলে শর্করার পরিমান স্বাভাবিক থাকে।

৪. মাছের সন্তরণে পাখনার গুরুত্ব নির্ধারণ করো। হাঁটু ও কাঁধে কোন্ কোন্ ধরনের অস্থিসন্ধি দেখা যায় ?
উত্তর :- মাছের সন্তরণে পাখনার গুরুত্ব  :-
১. পৃষ্ঠ পাখনা দেহের ভারসাম্য বজায় রাখতে ও জলের মধ্যে ঢেউ সৃষ্টি করে মাছের অগ্রমনে সাহায্য করে।
২. এক জোড়া বক্ষ পাখনা মাছকে অগ্র-পশ্চাৎ গমনে জলের উপরে ও নিচে ওঠানামা করতে সাহায্য করে।
৩. একজোড়া শ্রেণী পাখনা জলের মধ্যে নির্দিষ্ট উচ্চতায় ভেসে থাকতে ও উপরে নিচে ওঠানামা করতে সাহায্য করে।
৪. পায়ু পাখনা জল কেটে সামনে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে।
৫. পুচ্ছ পাখনা জলের মধ্যে দিক পরিবর্তনের ও অগ্রগমনে সাহায্য করে।

◾হাঁটু ও কাঁধে যে ধরনের অস্থিসন্ধি দেখা যায় তা হল -
হাঁটুতে কব্জা সন্ধি বা হিঞ্জসন্ধি দেখা যায়। কাঁধে বল ও সকেট অস্থিসন্ধি দেখা যায়।

   Geography 
  ভূগোল  

নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর লেখো :-

১. মরু অঞ্চলে বায়ুর কাজের প্রাধান্য লক্ষ্য করা যায় কেন ?
উত্তর :- মরু অঞ্চলে বায়ুু কাজের   প্রাধান্যের কারণ -
১. বায়ুপ্রবাহ  : মরু অঞ্চলে বায়ু  অবাধে তার বাহিত পদার্থকে অনেক দূরে টেনে নিয়ে যায়।
২. উষ্ণ ও শুষ্ক বায়ুর উপস্থিতি  : মরু অঞ্চলে বায়ুর আর্দ্রতা কম থাকার ফলে সেটি অত্যন্ত উষ্ণ হয়ে ওঠে। এতে ওপরের স্তরের বালু রাশি শুষ্ক ও হালকা হয়ে বহু দূরে উড়ে যায়।
৩. ঝোড়ো বাতাসের প্রাধান্য  : ঝোড়ো বাতাসের জোর বেশি। এতে বাতাসে বাহিত বালুকণার আঘাতে যেমন শিলার ক্ষয় হয় তেমনি ক্ষয়িত পদার্থ বহু দূরে উড়ে ভূমিরুপ গঠন করে।
৪. উদ্ভিদ শূণ্যতা  : বালুকণা মাটিতে আটকে রাখতে পর্যাপ্ত সংখ্যক উদ্ভিদের অভাব থাকায় মরু অঞ্চলে বায়ু খুব সহজেে ও দ্রুত কাজ করে।
৫. শুষ্ক - রুক্ষ জমি ও জলাভান্ডার  : শুষ্ক-উষ্ণ আবহাওয়ার জন্য ওপরের মাটির স্তর শুষ্ক ও রুক্ষ থাকায় মাটিি ভঙ্গুর ও আলগা হয়  এবং প্রবল বাতাসের আঘাতে তা গুঁড়ো হতে থাকে।

২. কীভাবে বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন সুন্দরবনকে প্রভাবিত করছে ?
উত্তর :- বিশ্বব্যাপী  জলবায়ুর পরিবর্তন কিভাবে সুন্দরবনকে প্রভাবিত কবছে, তা নিম্নে  আলোচনা করা হল -
১. বিশ্ব উষ্ণায়ন  : বিশ্ব উষ্ণায়নের কারণ  হিমবাহ গলনের ফলে বঙ্গোপসাগরের জলতল বৃদ্ধি পাচ্ছে এর জন্য সুন্দরবনের ছোট ছোট দীপগুলি সমুদ্রগর্ভে নিম্নদিত হয়েছে। এছাড়া ঘোড়ামারা ও নিউমুর সহ আরও দশটি দিয়ে নিম্নদিত হওয়ায় আশঙ্কা রয়েছে।
২. সাইক্লোন জোয়ার ও বান  : প্রবল সাইক্লোন মুখ্য ও গৌণ জোয়ার এবং নদীতে বান আসার ফলে দ্বীপগুলির বারবার প্লাবিত হচ্ছে। এর ফলেে  প্লাবিত অঞ্চল গুলিতে সমুদ্রের জল ঢুকে পড়ায় মাটিকেে লবণাক্ত করে দিয়ে কৃষিি বাণিজ্যের অনুপযোগী  করে তুলেছে। এমনকি প্রচুর কৃষিজমি বাঁশ গাছ, নারকেল গাছ ও বসতি বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে।
৩. এল নিনো  : এল নিনোর প্রভাবে সমুদ্র জলের উন্নয়ন হেরফের হওয়ায় জলজ প্রাণীগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেে।

৩. বৃষ্টির জল সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা কী ?
উত্তর :- বৃষ্টির জল সংরক্ষণের  প্রয়োজনীয়তাগুলি হল -
১. ভৌম জলের মাত্রা বৃদ্ধি ভূগর্ভের জল জলতলের পরিমান বৃদ্ধি করতে বৃষ্টির জল সংরক্ষণ করা হয়।
২. বৃষ্টির জল সংরক্ষণ ও পরিশোধন করে পানীয় জল হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
৩. মরুভূমি গুলিতে কৃষিকাজের জন্য এবং গবাদি পশুর পানীয় জল হিসেবে বৃষ্টির জল সংরক্ষণ করা হয়।
৪. কিছু কিছু শিল্প ক্ষেত্রে সংরক্ষিত বৃষ্টির জল ব্যবহার করা হয়।

৪. এল নিনো ও লা নিনা কীভাবে ভারতের মৌসুমী বায়ুকে প্রভাবিত করে ?
উত্তর :- এল নিনোর প্রভাব  :- এল নিনো হল পেক উপকূল বরাবর প্রভাবিত একটি দক্ষিণমুখী অস্থির উষ্ণ  সমুদ্র স্রোত।  এই এল নিনোর প্রস্তাবে দক্ষিণ এশিয়ার জেট বায়ু  দুর্বল হয়ে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর স্বাভাবিক প্রবাহকে ব্যহত করে ফলে এল নিনো বছর গুলেতে মৌসুমী বায়ু ভারতে দেরিতে প্রবেশ করে এবং ক্ষরা সৃষ্টি হয়।
লা - নিনার প্রভাব  : - এটি একটি উত্তরমুখী অতি শীতল. স্রোত। এর প্রভাবে ভারত মহাসাগর প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প পূর্ণ উষ্ণ আর্দ্র মৌসুমী বায়ু ভারতে প্রবেশ করে তাই লা-নিনার বছর গুলোতে ভারতে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়।

   History  
  ইতিহাস 

ক) নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর (৩ অথবা ৪ টি বাক্যে) :-

১. স্মৃতিকথা কীভাবে ইতিহাসের উপাদান হিসাবে ব্যবহার হতে পারে উদাহরণসহ লেখো।
উত্তর :- স্মৃতিকথা কিংবা আত্মজীবনী একজন মানুষ তার সময়ের কথা উপস্থাপন করেছেন এখানে। এই থেকে নানান তথ্য এবং ওই সময়কার বিভিন্ন ঘটনার হদিশ পাওয়া যায়। সেই জন্য স্মৃতিকথা কিংবা আত্মজীবনী ইতিহাসের একটি গুরুত্ববপূর্ণ উপাদান হিসেবেে ব্যবহার করা যেতে পারে। উদাহরন হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনস্মৃতি, সরলা দেবী চৌধুরানির জীবনের ঝরাপাতা,মনিকুন্তলা  সেনের সেদিনের কথা, বিপিনচন্দ্র  পালের সত্তর বছর প্রভৃতি স্মৃতিকথা আধুনিক ইতিহাসের একটি মূল্যবান দলিল।

২. বাংলার নবজাগরণ ছিল কলকাতা শহর কেন্দ্রিক - মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।
উত্তর :- পাশ্চাত্য  সভা ও সংস্কৃতি সংস্পর্শে  এসে উনিশ শতকের বাঙালীী সমাজ যে যুক্তিবাদি ও মানবতাবাদীী আলোড়ন দেখা যায়, তাকে সাধারণ বঙ্গীয় নবজাগরণ বলে আখ্যায়িত হলেও এর ব্যাপ্তি ছিল খুবই সীমিত এবং একান্তভাবেই কলকাতা শহর কেন্দ্রিক। ইতালীয় নবজাগরণ যে প্রবল গতিবেগ, উদ্যম ও বহুমুখী সৃজনশীলতা লক্ষ্য করা , কলকাতা কেদ্রিক বঙ্গীয় নবজাগরনের তা অনেক ক্ষেত্রে অনুপস্থিত। শহর  কলকাতার কিছু মুষ্টিমেয় ইংরেজীী শিক্ষিত ব্যক্তির মধ্যে এই নবজাগরনের সীমাবদ্ধতা ছিল, হিন্দু সমাজের বৃহত্তর নিমবন্ধনের মানুষ, কৃষক সমাজ বা মুসলিম সমাজের স‌ঙ্গে নবজাগরনের কোনো সম্পর্ক ছিল নাা।

৩. চূয়াড় বিদ্রোহকে 'চূয়াড় বিপ্লব' বললে ভুল বলা হবে ?
উত্তর :- চুয়াড় বিদ্রোহকে চূয়াড় বিপ্লব বলা যাবেনা। কারণ চূয়াড় বিদ্রোহের সময় শুধুমাত্র  নিপীড়ীত, অত্যাচারিত, নিম্ন শ্রেণির চূয়াড়রাই এই আন্দোলনে যোগদান করেছিলেন। ইংরেজদের অত্যাচার ও নিপীড়নের হাত থেকে বাঁচার জন্য্। কিন্তু এই আন্দোলনে যারা একটু উচ্চ পর্যায়ের ছিল তাদের মধ্যে প্রসারিত হয়নি, সেই কারনে চূয়াড় বিদ্রোহকে চূয়াড় বিপ্লব বলা যাবেনা।

খ) ভারতের মানচিত্রে নিম্নলিখিত স্থানগুলি চিহ্নিত করো ও নাম লেখো :- 
সাঁওতাল বিদ্রোহের এলাকা, কোল বিদ্রোহের এলাকা, সন্ন্যাসী ফকির বিদ্রোহের এলাকা, ফরাজি আন্দোলনের কেন্দ্র, মুন্ডা বিদ্রোহের অঞ্চল, 
উত্তর :- 



গ) উপযুক্ত তথ্য সহযোগে নীচের ছকটি পূরণ করো :-
উত্তর :-


সাময়িক পত্র/ সংবাদপত্র সাহিত্য

সম্পাদক

সময়কাল

বিষয়বস্তু

বঙ্গদর্শন

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় 

১৮৭২ খ্রি:

পত্রিকায় প্রথম সংখ্যা থেকে ইতিহাস প্রত্নতত্ত্ব সঙ্গীত সাহিত্য সকলোচনাই বাঙালির শক্তি সাধনাই কৃষক সমস্যা হিন্দু মুসলিম সমস্যা প্রভৃতি বিষয়ের রচনা প্রকাশিত হতে থাকে। বঙ্গদর্শন প্রকাশিত বন্দেমাতরম সংগীত পরবর্তীকালে বিপ্লবীদের অভিমন্দ্রে পরিণত হয়। এর মধ্যে দিয়ে শিক্ষিত বাঙালী সমাজের সঙ্গে অপমার বাঙালি সমাজের সাংস্কৃতিক মেলবন্ধনে গড়ে ওঠেছে। 

সোমপ্রকাশ

দ্বারকানাথ বিদ্বাভুবন

১৮৫৮ খ্রি:

উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে সোমপ্রকাশ শিক্ষিত উদারপন্থি বাঙালির মধ্যবিত্তের অন্যতম প্রধান মুখপাত্র। পত্রিকার অন্যতম বৈশিষ্ট্য ছিল এর মার্জিত রুচি পাজ্বল ভাষা ও নির্ভীক সমালোচনা, দিনের পর দিন এই পত্রিকাই প্রকাশিত বিজ্ঞান চর্চায় কৃষকদের দুরবস্থা প্রভৃতি নানাবিধ প্রতিবেদন এতে নিয়মিত প্রকাশিত হয়। অত্যাচারিত নীলকর ও দমন পীড়ন মোলক নীল চাষের বিরুদ্ধে সংক্রমণের অবতীর্ণ হয়েছিল সোমপ্রকাশ। 

বামাবোধিনী

উমেশচন্দ্র দত্ত

১৮৬৩ খ্রি: 

ব্যঞ্জনা অপরাধে ও শোষনের বিরুদ্ধে জোরালো প্রতিবাদ জানিয়েছিল বামাবোধিনী। এই পত্রিকায় দীর্ঘদিন ধরে নারী জাতি চিন্তাভাবনাকে প্রভাবিত করে। নারীর জনমত গঠনের ব্যবস্থায় করে দেয়। সেই সঙ্গে মেয়েদের লেখা গল্প কবিতা তাদের কর্তৃত্ব সাফল্য এমনকি রাজনৈতিক আন্দোলন তাদের অংশগ্রহনের প্রক্রিয়া নিয়মিত প্রকাশ করে। নারী সমাজের মুখপাত্রের পরিণত হয় বামাবোধিনী। 

হুতোম প্যাঁচার নকশা

কালিপ্রসন্ন সিংহ

১৮৬১ খ্রি:

হুতোম প্যাঁচার নকশা উনিশ শতকের প্রথমদিকে কলকাতা বাবু কালচার এবং বাংলার অবগাহিত ও জীবন্ত দলিল দূর্গা পূজা, বারোয়ারী পূজা, চড়ক রথ স্নানযাত্রার প্রভিদের নামে হিন্দু সমাজের ভন্ডামি ভারামের সমালোচনা করা হয়েেছ। সমাজ চেতনা বঙ্গ বিদ্রুপের কষাঘাত হাস্যরস সবমিলিয়ে একটি বাংলা অসামান্য গ্রন্থ। 


ঘ) নির্ভুল তথ্য দিয়ে ফাঁকা ঘরগুলো পূরণ করো :
উত্তর :-


বিদ্রোহ আন্দেলন 

সময়কাল

অঞ্চল

নেতৃত্ব

কারণ

প্রভাব

সাঁওতাল

১৮৫৫-৫৬ খ্রি:

ছোটনাগপুর পলাশি মানভুস বাঁকুড়া মেদিনীপুর বীরভূম প্রভৃতি অঞ্চলে। 

সিধু ও কানু

মহাজন ও ব্যবসায়ীদের কারচুপি ইংরেজদের অত্যাচার

সাঁওতাল পরগণা গঠন ও মহাজনদের শোষণ হ্রাস

মুন্ডা

১৮৯৯-১৯০০ খ্রি:

রাঁচি

বিরসা মুন্ডা

খুৎকাটি প্রথা এবং ধর্মান্তরিকর

খুৎকাঠি প্রথা পরিবর্তন ও ছোটনাগপুর অঞ্চলে প্রজাস্বত্ব আঠন পশম করে। 

নীল

১৮৫৯ খ্রি:

বাংলা 

দিগম্বর বিশ্বাস ও বিষ্ণুচরন বিশ্বাস 

নীলকর সাহেবদের অত্যাচার ও পক্ষপাত দুষ্ট বিচার ব্যবস্থা 

নীল কমিশন গঠন ও কৃষক ও শিক্ষিত সম্প্রদায়ের ঐক্য

ওয়াহাবি

১৮৭২ খ্রি:

নারকেল বেরিয়া

তিতুমীর

ইসলামের শুদ্ধিকরণ ও ইসলাম ধর্মের কুসংস্কার দূর করা। 

মুসলিম সমাজ সংস্কার শুরু হয়। 

ফরাজি

১৮০৪ খ্রি:

পূর্ববঙ্গ

দুধু মিঞা

ভারতবর্ষকে ইংরেজদের হাত থেকে উদ্ধার করা এবং বাংলাদেশে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা করা। 

শেষ পর্যন্ত ব্রিটিশ বিরোধী কৃষক আন্দোলনের রূপ নিয়েছিল।



****** সমাপ্ত ****

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ