Type Here to Get Search Results !

Class 5 Bengali Model Activity Task Part 7 / মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পঞ্চম শ্রেণি বাংলা পার্ট 7


MODEL ACTIVITY TASK CLASS 5 BENGALI PART 7 ANSWERS

Model Activity Task Part 7
পঞ্চম শ্রেণি
বাংলা

১. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

১.১ 'অবশেষে দীর্ঘ যাত্রা শেষে তারা ভগবানের প্রাসাদে পৌঁছল ।'
     - কাদের কথা বলা হয়েছে ? তারা ভগবানের প্রাসাদে গিয়েছিল কেন ?
উত্তর :- প্রশ্নোদ্ধৃত অংশটি 'পাহাড়িয়া বর্ষার সুরে' গদ্যাংশ থেকে গৃহীত হয়েছে। ব্যাঙ, মৌমাছি, মোরগ এবং ক্ষুধার্ত বাঘের কথা বলা হয়েছে। 
            বৃষ্টি না হওয়ার কারণে একবার পৃথিবীতে খুব খরার প্রভাবে মানুষ, পশুপাখি, গাছপালা সমস্ত কিছু ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। তখন পৃথিবীর সমস্ত জন্তুরা এক হয়ে তারা ঠিক করে ভগবানের কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করবে তার সৃষ্টিকে অবহেলার কারণ। ব্যাঙ প্রথম নিজের ইচ্ছায় এই কাজে যুক্ত হয়। ব্যাঙের দীর্ঘ যাত্রাপথে একে একে মৌমাছি, মোরগ এবং ক্ষুধার্ত বাঘ যোগদান করে ভগবানের প্রাসাদে পৌঁছায়। 

১.২ 'আমার যেন লাগল ভারী ভালো'
       - কোন দৃশ্য কথকের ভারী ভালো লেগেছে ?
উত্তর :- আলোচ্য কবিতাংশটি মৈত্রেয়ী দেবী রচিত 'ঝড়' কবিতা থেকে গৃহীত হয়েছে। কথক এখানে স্বয়ং লেখিকা। একদিন দুপুরবেলা হাটবারে মাঠের ধারে কথক খেলতে গিয়ে দেখেন চারিদিক থেকে এলোমেলো বাতাস বইছে। সবাই বলল ঝড় আসছে। ঝড়ে ঢেকে যাওয়া কালো আকাশ, বকুলতলা, চাঁপার বন, কালো জলে পাড়ি দিয়ে মাঝিদের তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরে আসা এ সমস্ত কিছুই কথকের ভারি ভালো লাগে। 

১.৩ 'লোকে বলে, মন্ত্র জানা চাই।'
       - কীসের মন্ত্র ? 'মধু আনতে বাঘের মুখে' রচনাংশে 'মন্ত্র' জানা লোকটির নাম কী ?
উত্তর :- আলোচ্য অংশটি শিশু সাহিত্যিক শিবশংকর মিত্র রচিত 'মধু আনতে বাঘের মুখে' নামক রচনাংশ থেকে গৃহীত হয়েছে। মৌচাক যে কেউ কাটতে পারে না, লোকে বলে তার জন্য মন্ত্র জানা চাই। মৌমাছিকে ভুল পথে চালিত করার মন্ত্রের কথা বলা হয়েছে। 
            'মধু আনতে বাঘের মুখে' রচনাংশে 'মন্ত্র' জানা লোকটির নাম হল ধনাই। 

১.৪ 'মুকুট হয়ে ঝাঁক বেঁধেছে লক্ষ হীরার মাছ।'
       - কী দেখে কবির এমন মনে হতো ?
উত্তর :- অশোকবিজয় রাহা রচিত 'মায়াতরু' কবিতা থেকে আলোচ্য উদ্ধৃতিটি নেওয়া হয়েছে। 
         লেখক কবিতায় একটি গাছের বিচিত্র রূপের কথা খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন বিভিন্ন উপমার সাহায্যে - সন্ধ্যে হলেই যেন গাছ। ভূতের মত দুহাত তুলে নাচে, রাতের বেলায় চাঁদ উঠলে গাছটি যেন ভালুকের মতো গরগর করে উঠতো, বৃষ্টি হলে গাছটিকে মনে হত যেন কম্প দিয়ে জ্বর এসেছে, ঠিক একইভাবে কবি বলেছেন, এক পশলা বৃষ্টি শেষে যখন চাঁদ উঠত তখন গাছটির পাতাগুলিকে দেখে মনে হত ঝাঁক বেঁধে লক্ষ্য হীরার মাছ গাছটির মাথায় মুকুট হয়ে গেছে। 

১.৫ '... কান্নায় ভেঙে পড়ল ছোট্ট ফণীমনসা গাছ।'
        - ছোট্ট ফণীমনসা গাছ কান্নায় ভেঙে পড়ল কেন ?
উত্তর :- উদ্ধৃতাংশটি বীরু চট্টোপাধ্যায় রচিত 'ফণীমনসা ও বনের পরি' ছোট নাটক থেকে গৃহীত হয়েছে। ছোট্ট ফণীমনসা গাছটি তার রূপ নিয়ে সন্তুষ্ট ও সুখী ছিল না। সে অন্য গাছেদের সুন্দর পাতা দেখে ভাবতো তার বিচ্ছিরি ও ছুঁচালো পাতা। তাই সে বনের পরীকে বলেছিল তার পাতাগুলিকে যেন সোনার পাতা করে দেয়। বনের পরী তার মনের ইচ্ছাপূরণ করেছিল। হটাৎ সেই সময়ই একদল ডাকাত ফণীমনসা গাছের সমস্ত সোনার পাতা লুট করে নিয়ে চলে যায় আর তখনই সেই ছোট্ট ফণীমনসা গাছ কান্নায় ভেঙে পড়ে। 

২. নীচের ব্যাকরণগত প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

২.১ নীচের বাক্যগুলিতে স্ত্রীলিঙ্গবাচক শব্দগুলিকে বদলে বাক্যগুলিকে পুনরায় লেখো :

২.১.১ গিন্নি-মায়ের আদেশে সকলে একসঙ্গে চলল।
উত্তর :- কর্তা বাবুর আদেশে সকলে একসঙ্গে চলল। 

২.১.২ তীর্থর দিদি কলেজের অধ্যাপিকা।
উত্তর :- তীর্থর দাদা কলেজের অধ্যাপক। 

২.১.৩ পাঠিকাদের সমাগমে লেখিকা একে একে সব প্রশ্নের উত্তর দিলেন।
উত্তর :- পাঠকদের সমাগমে লেখক একে একে সব প্রশ্নের উত্তর দিলেন। 

২.২ লিঙ্গ পরিবর্তন করো : (পুংলিঙ্গ থেকে স্ত্রীলিঙ্গ)

২.২.১ কবি
উত্তর :- মহিলা কবি। 

২.২.২ গুণবান
উত্তর :- গুণবতী ।



*********সমাপ্ত *********

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ